আমরা মোহনবাগানী।মোহনবাগানের ১২৬ বছরের ঐতিহ্য আমাদের কাছে গর্বের,আনন্দের।সেই সব পুরানো দিনের অজানা গল্পকেই আপনাদের কাছে তুলে ধরছে মোহন বাগান ফোরাম-বর্ণ টু রুল।
সৌজন্যে ফোরামের দুই প্রতিষ্ঠাতা সদস্য সুব্রত দা(মাস্টারদা নামে পরিচিত)এবং অমিত দা(সবাই চেনে King Mariner Uncrowned নামে)।
গত ৬ই ডিসেম্বর থেকে আমাদের ফেসবুক পেজে প্রতি রবিবার গল্প গুলি প্রকাশিত হচ্ছে।
এখন সেই গল্পগুলির সংকলন আমাদের ওয়েবসাইট এও....
সন্ ১৮৯১,সামনেই মোহনবাগান ক্লাব এর দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠা বার্ষিকি।
আনন্দে উদ্বেলিত সদস্য সমর্থকেরা মেতে উঠলেন খুশির উৎসবে। কোনও খামতি ছিল না তাদের উৎসাহে। প্রথম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকিতে এসেছিলেন রাও সাহেব এবার এলেন টমাস সাহেব।
তৎকালীন ক্লাব তাঁবু তে বসেছিল চাঁদের হাট। মেম্বার সংখ্যা আরও বাড়তে লাগল,সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ল কর্মসূচি। একটি বড় মাঠ এর প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হতে লাগল কর্তাদের।
.
বড় মাঠ বলতে তখন শ্যামপুকুর এর রাজা দুর্গাচরণ লাহার অধীনস্ত একটি মাঠ যাহা দেখভাল করার দায়িত্ব বর্তেছিল তৎকালীন পৌর প্রতিষ্ঠানের উপর।
কিন্তু সেখানেও অসুবিধা ,সেই মাঠে প্র্যাকটিস করত দুখিরাম বাবুর এরিয়ানস।
বাগান কর্তারা প্রথমেই ছুটলেন মহারাজার কাছে কিন্তু কর্তাদের আবেদনে কর্ণপাত করেননি রাজামশাই।
পরবর্তীকালে মোহনবাগান সম্বন্ধে খোঁজখবর নেন তিনি । শুধু পৃষ্ঠপোষকতাই নয় পরবর্তীতে মোহনবাগান এর এক অন্ধ ভক্ত হিসেবে জনমানবে খ্যাতি লাভ করেন রাজামশাই। নিজের পৈত্রিক মাঠটি তিনি মোহনবাগানকে দেন।
এরিয়ানকে শ্যাম পার্কের মাঠে সরে যেতে হয়।
ময়দানে গুঞ্জন ' এই বুঝি দুখিরাম বাবুর গোঁসা হল'।
কিন্তু কজনইবা জানত মোহনবাগান এর প্রতি দুখিরাম বাবুর দুর্বলতার কথা...
সৌজন্যে ফোরামের দুই প্রতিষ্ঠাতা সদস্য সুব্রত দা(মাস্টারদা নামে পরিচিত)এবং অমিত দা(সবাই চেনে King Mariner Uncrowned নামে)।
গত ৬ই ডিসেম্বর থেকে আমাদের ফেসবুক পেজে প্রতি রবিবার গল্প গুলি প্রকাশিত হচ্ছে।
এখন সেই গল্পগুলির সংকলন আমাদের ওয়েবসাইট এও....
সন্ ১৮৯১,সামনেই মোহনবাগান ক্লাব এর দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠা বার্ষিকি।
আনন্দে উদ্বেলিত সদস্য সমর্থকেরা মেতে উঠলেন খুশির উৎসবে। কোনও খামতি ছিল না তাদের উৎসাহে। প্রথম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকিতে এসেছিলেন রাও সাহেব এবার এলেন টমাস সাহেব।
তৎকালীন ক্লাব তাঁবু তে বসেছিল চাঁদের হাট। মেম্বার সংখ্যা আরও বাড়তে লাগল,সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ল কর্মসূচি। একটি বড় মাঠ এর প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হতে লাগল কর্তাদের।
.
বড় মাঠ বলতে তখন শ্যামপুকুর এর রাজা দুর্গাচরণ লাহার অধীনস্ত একটি মাঠ যাহা দেখভাল করার দায়িত্ব বর্তেছিল তৎকালীন পৌর প্রতিষ্ঠানের উপর।
কিন্তু সেখানেও অসুবিধা ,সেই মাঠে প্র্যাকটিস করত দুখিরাম বাবুর এরিয়ানস।
বাগান কর্তারা প্রথমেই ছুটলেন মহারাজার কাছে কিন্তু কর্তাদের আবেদনে কর্ণপাত করেননি রাজামশাই।
পরবর্তীকালে মোহনবাগান সম্বন্ধে খোঁজখবর নেন তিনি । শুধু পৃষ্ঠপোষকতাই নয় পরবর্তীতে মোহনবাগান এর এক অন্ধ ভক্ত হিসেবে জনমানবে খ্যাতি লাভ করেন রাজামশাই। নিজের পৈত্রিক মাঠটি তিনি মোহনবাগানকে দেন।
এরিয়ানকে শ্যাম পার্কের মাঠে সরে যেতে হয়।
ময়দানে গুঞ্জন ' এই বুঝি দুখিরাম বাবুর গোঁসা হল'।
কিন্তু কজনইবা জানত মোহনবাগান এর প্রতি দুখিরাম বাবুর দুর্বলতার কথা...
No comments:
Post a Comment