Wednesday, March 2, 2016
Sunday, February 28, 2016
প্রকাশিত আরও ছয় ডার্বি'র স্ট্যাট
মোহনবাগান সমর্থক অভীক দত্ত'র নিরন্তর গবেষনার আরও একটি সুফল পেল মোহন জনতা।আরও ছয়টি কলকাতা ডার্বির তথ্য সামনে আনলেন অভীক।
সেই অভীক,যার সৌজন্যে আরও নটি কলকাতা ডার্বির সন্ধান পেয়েছিল মোহন জনতা।
আমরা এতদিন জেনে আসছি প্রথম কলকাতা ডার্বি খেলা হয় 1925 সালে।কিন্তু আরও পুরোনো কিছু পারিপার্শ্বিক তথ্যপ্রমান ঘেঁটে জানা গেছে,প্রথম কলকাতা ডার্বি খেলা হয় 1921 সালে,কুচবিহার কাপ ফাইনালে।
সেই ম্যাচটি শেষ হয় 0-0 তে।প্রথম কলকাতা ডার্বি'ও ড্র হয়।
এই ম্যাচটিরই ফিরতি লেগে মোহনবাগান 3-0 ব্যবধানে জয় পায়।
অর্থাৎ কলকাতা ডার্বিতে প্রথম জয় পাওয়া দল মোহবাগান এসি।
এই সময়ে (1921-1925) মোট ছয়টি ডার্বি খেলা হয়,যার চারটি জেতে মোহনবাগান।ইস্টবেঙ্গল জেতে একটি।একটি ম্যাচ ড্র হয়।
ডার্বির নতুন স্ট্যাট:
মোট ম্যাচ:344
মোহন বাগান জয়ী:107
ড্র:117
ইস্ট বেঙ্গল জয়ী:124
ওডাফা'কে ভয় করার থেকে মরে যাওয়া ভালো:সঞ্জয় সেন
কলকাতা:আই লিগের শেষ ম্যাচেই গোয়ার এক ক্লাব সালগাওকর কে হারিয়েছে মোহনবাগান।আগামী ম্যাচে বাগানের বিপক্ষ স্পোর্টিং ক্লুব ডে গোয়া।
ম্যাচটির প্রাক্কালে সঞ্জয় সেন কে জানতে চাওয়া হয় "পরবর্তী ম্যাচে স্পোর্টিং এর বিপক্ষে আপনার স্ট্র্যাটেজি কী?ওডাফাকে নিয়েই বা কী ভাবছেন?"
জবাবে সঞ্জয় জানান "মোহনবাগান টিম গেমে বিশ্বাসী।কোনও একজন প্লেয়ারকে মোহনবাগান আলাদা গুরুত্ব দেয় না।আমরা স্পোর্টিং এর 11 জনের বিপক্ষেই খেলব।একা ওডাফা'র বিরুদ্ধে নয়।"
"আমার টিমেও আগের দিন লুসিয়ানো,প্রনয় ছিল না,কিন্তু লেনি,বালমুচু তা বুঝতে দেয় নি।আমার ছেলেরা আই লিগ জেতার জন্য লড়ছে।ওডাফাও মানুষ,সুপারম্যান নয়।ওকে ভয় পাবার চেয়ে মরে যাওয়াই ভালো।"
আগের দিন সালগাওকর কে চূর্ণ করে ফুটছে মোহনবাগান।সঞ্জয় বলেন "আমরা পরের ম্যাচটাও জিততে চাই,সব ম্যাচ থেকেই 3 পয়েন্ট আমাদের লক্ষ।"
গ্লেনের ফর্মে ফেরা নিয়ে তিনি বলেন "ও বিশ্বমানের স্ট্রাইকার।খারাপ সময় সবার যায়,ওরও গেছে।কিন্তু সেসময় ড্রেসিংরুম ওর ওপর থেকে আস্থা হারায় নি,গ্লেনও তার মর্যাদা রেখেছে।"
গোয়ায় সালগাওকর বধ বাগানের
মোহনবাগান 3 - 1 সালগাওকর
জেজে,গ্লেন 2 ডাফি
গোয়ার মাটিতেই গোয়ান জায়েন্টদের উড়িয়ে দিল মোহনবাগান।গ্লেনের জোড়া গোলে ভর করে সালগাওকর তাঁবুতে অন্ধকার নামিয়ে আনল সঞ্জয় সেন ব্রিগেড।
এদিন মাঠে উপস্থিত ছিলেন ইস্টবেঙ্গল কোচ বিশ্বজিত ও তার ডেপুটি স্যামি ওমেলো।
বাগানের খেলা দেখে তাদের যে ফাটলো তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।গতকাল বাগান কোচ দলে পাননি তার ডিফেন্সের স্তম্ভ লুসিয়ানো এবং মিডফিল্ড জেনারেল প্রণয় কে।কিন্তু তাদের অনুপস্থিতিতে লেনি,বালমুচুর খেলা বাগান রিজার্ভ বেঞ্চের শক্তিরই প্রমান দেয়।
গতকাল 13' এ গোল করে মোহনবাগানকে লিড এনে দেন জেজে।এরপর 2টি অনবদ্য গোল করে প্রথমার্ধেই বাগানকে ম্যাচ প্রায় জিতিয়েই দেন কর্নেল।
দ্বিতিয়ার্ধে তাই ডাফি গোল পেলেও সালগাওকর ম্যাচে ফিরে আসতে পারেনি।
মোহনবাগানের পরবর্তী ম্যাচ আগামী মঙ্গলবার স্পোর্টিং ক্লুব ডে গোয়া'র বিপক্ষে।