Sunday, February 28, 2016

প্রকাশিত আরও ছয় ডার্বি'র স্ট্যাট

মোহনবাগান সমর্থক অভীক দত্ত'র নিরন্তর গবেষনার আরও একটি সুফল পেল মোহন জনতা।আরও ছয়টি কলকাতা ডার্বির তথ্য সামনে আনলেন অভীক।
সেই অভীক,যার সৌজন্যে আরও নটি কলকাতা ডার্বির সন্ধান পেয়েছিল মোহন জনতা।

আমরা এতদিন জেনে আসছি প্রথম কলকাতা ডার্বি খেলা হয় 1925 সালে।কিন্তু আরও পুরোনো কিছু পারিপার্শ্বিক তথ্যপ্রমান ঘেঁটে জানা গেছে,প্রথম কলকাতা ডার্বি খেলা হয় 1921 সালে,কুচবিহার কাপ ফাইনালে।
সেই ম্যাচটি শেষ হয় 0-0 তে।প্রথম কলকাতা ডার্বি'ও ড্র হয়।

এই ম্যাচটিরই ফিরতি লেগে মোহনবাগান 3-0 ব্যবধানে জয় পায়।

অর্থাৎ কলকাতা ডার্বিতে প্রথম জয় পাওয়া দল মোহবাগান এসি

এই সময়ে (1921-1925) মোট ছয়টি ডার্বি খেলা হয়,যার চারটি জেতে মোহনবাগান।ইস্টবেঙ্গল জেতে একটি।একটি ম্যাচ ড্র হয়।

ডার্বির নতুন স্ট্যাট:
মোট ম্যাচ:344
মোহন বাগান জয়ী:107
ড্র:117
ইস্ট বেঙ্গল জয়ী:124

ওডাফা'কে ভয় করার থেকে মরে যাওয়া ভালো:সঞ্জয় সেন

কলকাতা:আই লিগের শেষ ম্যাচেই গোয়ার এক ক্লাব সালগাওকর কে হারিয়েছে মোহনবাগান।আগামী ম্যাচে বাগানের বিপক্ষ স্পোর্টিং ক্লুব ডে গোয়া।

ম্যাচটির প্রাক্কালে সঞ্জয় সেন কে জানতে চাওয়া হয় "পরবর্তী ম্যাচে স্পোর্টিং এর বিপক্ষে আপনার স্ট্র্যাটেজি কী?ওডাফাকে নিয়েই বা কী ভাবছেন?"
জবাবে সঞ্জয় জানান "মোহনবাগান টিম গেমে বিশ্বাসী।কোনও একজন প্লেয়ারকে মোহনবাগান আলাদা গুরুত্ব দেয় না।আমরা স্পোর্টিং এর 11 জনের বিপক্ষেই খেলব।একা ওডাফা'র বিরুদ্ধে নয়।"
"আমার টিমেও আগের দিন লুসিয়ানো,প্রনয় ছিল না,কিন্তু লেনি,বালমুচু তা বুঝতে দেয় নি।আমার ছেলেরা আই লিগ জেতার জন্য লড়ছে।ওডাফাও মানুষ,সুপারম্যান নয়।ওকে ভয় পাবার চেয়ে মরে যাওয়াই ভালো।"
আগের দিন সালগাওকর কে চূর্ণ করে ফুটছে মোহনবাগান।সঞ্জয় বলেন "আমরা পরের ম্যাচটাও জিততে চাই,সব ম্যাচ থেকেই 3 পয়েন্ট আমাদের লক্ষ।"
গ্লেনের ফর্মে ফেরা নিয়ে তিনি বলেন "ও বিশ্বমানের স্ট্রাইকার।খারাপ সময় সবার যায়,ওরও গেছে।কিন্তু সেসময় ড্রেসিংরুম ওর ওপর থেকে আস্থা হারায় নি,গ্লেনও তার মর্যাদা রেখেছে।"

গোয়ায় সালগাওকর বধ বাগানের

মোহনবাগান 3 - 1 সালগাওকর
জেজে,গ্লেন 2           ডাফি
গোয়ার মাটিতেই গোয়ান জায়েন্টদের উড়িয়ে দিল মোহনবাগান।গ্লেনের জোড়া গোলে ভর করে সালগাওকর তাঁবুতে অন্ধকার নামিয়ে আনল সঞ্জয় সেন ব্রিগেড।
এদিন মাঠে উপস্থিত ছিলেন ইস্টবেঙ্গল কোচ বিশ্বজিত ও তার ডেপুটি স্যামি ওমেলো।
বাগানের খেলা দেখে তাদের যে ফাটলো তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।গতকাল বাগান কোচ দলে পাননি তার ডিফেন্সের স্তম্ভ লুসিয়ানো এবং মিডফিল্ড জেনারেল প্রণয় কে।কিন্তু তাদের অনুপস্থিতিতে লেনি,বালমুচুর খেলা বাগান রিজার্ভ বেঞ্চের শক্তিরই প্রমান দেয়।
গতকাল 13' এ গোল করে মোহনবাগানকে লিড এনে দেন জেজে।এরপর 2টি অনবদ্য গোল করে প্রথমার্ধেই বাগানকে ম্যাচ প্রায় জিতিয়েই দেন কর্নেল।
দ্বিতিয়ার্ধে তাই ডাফি গোল পেলেও সালগাওকর ম্যাচে ফিরে আসতে পারেনি।

মোহনবাগানের পরবর্তী ম্যাচ আগামী মঙ্গলবার স্পোর্টিং ক্লুব ডে গোয়া'র বিপক্ষে।

Saturday, February 27, 2016

ফাতোরদা তে মুখোমুখি হতে চলেছে স্পোর্টিং ক্লুব ডে গোয়া ও মোহনবাগান।
সরাসরি সম্প্রচার TEN ACTION এ।

Wednesday, February 24, 2016

বাগান ঝড়ে বেসামাল বিদেশিরা

মোহনবাগান-৫ (সনি, জেজে-২, গ্লেন-২) মাজিয়া-২ (ইমাজ, রাজু-আত্মঘাতী) দেশে তো বটেই, বহু দিন পর আন্তর্জাতিক ম্যাচেও পালতোলা নৌকা দৌড়চ্ছে! বিদেশি দলকে শেষ কবে মোহনবাগান এ ভাবে বিপর্যস্ত করেছে মনে করতে পারছেন না অনেকে। গুয়াহাটিতে বুধবার সঞ্জয় সেনের দল এএফসি কাপের ম্যাচে উড়িয়েই দিল মলদ্বীপের মাজিয়াকে। প্রথমার্ধেই ত্রিশ গজ দূর থেকে সনি নর্ডির দুর্দান্ত বাঁকানো শটে গোলের শুরু। তার পর শুধুই সবুজ-মেরুন ঝড়। অনায়াসে জোড়া গোল করলেন জেজে। গত পাঁচ ম্যাচে গোল নেই যাঁর, সেই কর্নেল গ্লেনও জোড়া গোলের মালিক এ দিন। কিন্তু এই চমকপ্রদ আন্তর্জাতিক ম্যাচ জয়ের মধ্যেও কাঁটা হয়ে থেকে গেল বাগান রক্ষণ। ৩-০ এগিয়ে যাওয়া সত্ত্বেও দু’গোল হজম করে। তার মধ্যে আবার একটা গোল ডিফেন্ডার রাজু গায়কোয়াড়ের আত্মঘাতী। দলের এই দুর্ধর্ষ পারফরম্যান্সের পর বাগান কোচ সঞ্জয় অবশ্য অন্য কারণে অভিমানী। ম্যাচের পর গুয়াহাটি থেকে ফোনে বললেন, ‘‘হয়তো আমাদের সমালোচকরা বলবেন, মাজিয়া টিমটা দুর্বল। কিন্তু চিনের শেনডং টিমের চেয়েও আমরা কিন্তু অনেক দুর্বল ছিলাম। সেখানে ছয় গোলে হারায় অনেকেই অনেক কথা বলেছিলেন। আজ তাঁরা কী বলবেন?’’ সঙ্গে যোগ করলেন, ‘‘ড্রেসিংরুমে আজ সবাইকে বলেছিলাম শেষ বিদেশি ক্লাবের বিরুদ্ধে ছয় গোল খেয়েছিলে, এ বার সেটার জবাব দাও। তা সত্ত্বেও বাড়তি আত্মবিশ্বাসের জন্য ছেলেরা দু’গোল খেয়ে গেল। এটা আমাদের ফিরতি অ্যাওয়ে ম্যাচে সমস্যায় ফেলবে। মাজিয়া টিমটা যথেষ্ট ভাল। আমরা শুরুতেই তিন গোল চাপিয়ে দিয়েছিলাম বলে ওরা আর উঠে দাঁড়াতে পারেনি।’’ খেলার শেষে সতীর্থের আলিঙ্গন। তিন দিন বাদেই আবার ফিরতে হবে আই লিগে। শনিবারই গোয়ায় ম্যাচ। টিম যাতে ক্লান্ত না হয়ে পড়ে সে জন্য এ দিনের ম্যাচে কিছু পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিয়েছিলেন বাগান কোচ। তবে প্রথম দলে রেখেছিলেন চার বিদেশিই। যদিও হাফটাইমের কিছু পরেই সনিকে তুলে নেন। সবুজ-মেরুনের বেঞ্চও যে শক্তিশালী সেটা কিন্তু এ দিন প্রমাণিত। মলদ্বীপের টিমে জাতীয় দলের বেশ কিছু ফুটবলার ছিলেন। বাগান সে সব তোয়াক্কা না করে সনির নেতৃত্বে শুরু থেকেই ঝড় তোলে। সঞ্জয়ের আক্রমণ ভাগকে দেশের সেরা বলছেন অনেক কোচই। কিন্তু তাতে সামান্য মরচে পড়েছিল গ্লেন অফ ফর্মে থাকায়। টাম্পাইন্স রোভার্স ম্যাচের পর এই প্রথম আবার স্বমহিমায় প্রাক্তন ত্রিনিদাদ ও টোবাগো বিশ্বকাপার। আই লিগে সালগাওকর ম্যাচের আগে এই বড় জয় দলে আত্মবিশ্বাস ফেরাবে মানছেন বাগান কোচ। ‘‘যারাই আমাদের বিরুদ্ধে নামবে, ভাববে এরা একটি বিদেশি টিমকে পাঁচ গোল দিয়ে এসেছে।’’ এ দিন এএফসি কাপের অন্য ম্যাচে লাও টয়োটা এফসির কাছে ১-২ হারল বেঙ্গালুরু এফসি। মোহনবাগান: শিল্টন, প্রবীর, লুসিয়ানো, রাজু (সঞ্জয়), ধনচন্দ্র, কাতসুমি, প্রণয়, লেনি (বলবন্ত), সনি (কেন লুইস), জেজে, গ্লেন। সৌজন্যে: আনন্দবাজার পত্রিকা

আজ এএফসি অভিযান শুরু বাগানের

আজ এএফসি কাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচ খেলতে নামছে মোহনবাগান।বিপক্ষ মালদ্বীপের মাজিয়া স্পোর্টস অ্যান্ড রিক্রিয়েশন ক্লাব।আজ গুয়াহাটিতে হোম ম্যাচ দিয়েই অভিযান শুরু করতে চলেছে সবুজ মেরুন শিবির।আজ মোহনবাগান জার্সি'তে অভিষেক হতে পারে লেনি রদ্রিগেজের।দলে ফিরতে পারেন কেন লুইস'ও।

Tuesday, February 2, 2016

Mohun Bagan Schedule of AFC Cup Group Stage

The AFC Champions League campaign of Mohun Bagan AC is over.As Mariners will start their AFC Cup campaign against Maldives side Maziya on 24th February.
Schedule for Mohun Bagan AC in AFC Cup 2016

Mohun Bagan is in the 7th Group i.e. Group G

Group G :
Mohun Bagan AC (India)
South China (Hong Kong)
Yangon United (Myanmar)
Maziya (Maldives)

.