আমরা মোহনবাগানী।মোহনবাগানের ১২৬ বছরের ঐতিহ্য আমাদের কাছে গর্বের,আনন্দের।সেই সব পুরানো দিনের অজানা গল্পকেই আপনাদের কাছে তুলে ধরছে মোহন বাগান ফোরাম-বর্ণ টু রুল।
সৌজন্যে ফোরামের দুই প্রতিষ্ঠাতা সদস্য সুব্রত দা(মাস্টারদা নামে পরিচিত)এবং অমিত দা(সবাই চেনে King Mariner Uncrowned নামে)।
গত ৬ই ডিসেম্বর থেকে আমাদের ফেসবুক পেজে প্রতি রবিবার গল্প গুলি প্রকাশিত হচ্ছে।
এখন সেই গল্পগুলির সংকলন আমাদের ওয়েবসাইট এও....
ঐতিহাসিক শিল্ড জিততে কম বাধা টপকাতে হয়নি মোহনবাগান কে। মোহনবাগান দল তখন খালি পায়ে খেলতো ,ব্যতিক্রম ছিলেন একমাত্র সুধীর চ্যাটার্জি। প্রথম রাউন্ডে গোরাদের টিম সেন্ট জেভিয়ার্স কে ৩ গোলে হারাল মোহনবাগান । ম্যাচটিতে মোহনবাগান এর প্রাধান্য দেখে চিন্তিত গোরারা মোহনবাগান কে রোখার জন্য অসৎ পথ অবলম্বন করে।
. .
পরের ম্যাচ, প্রতিপক্ষ রেঞ্জার্স। প্রথমার্ধেই ২ গোলে এগিয়ে যায় মোহনবাগান। দ্বিতীয়ার্ধে তুমুল বৃষ্টি শুরু হয়, জলকাদার মাঠে মোহনবাগান কিছুটা রক্ষনশীল হয়ে পড়ে। রেফারীর বদ্যানতায় একটি গোল ও শোধ করে রেঞ্জার্স।এরপর অবৈধভাবে একের পর এক তিনটি পেনাল্টি রেঞ্জার্স কে উপহার দিলেন রেফারি। ধরেই নেওয়া হয়েছিল মোহনবাগান হেরে যাবে। কিন্তু অসম্ভবকে সম্ভব করার সাহস যাদের মনে থাকে ভগবান ও যে তাদেরই সহায় থাকেন।
.
.
মানে বুঝলেন না তো? ম্যাচটি মোহনবাগান জিতল ২-১ ব্যবধানে সৌজন্যে দুর্গ-প্রহরী অতিমানব হিরালাল মুখার্জির তিনটি অবিশ্বাস্য পেনাল্টি সেভ।
মোহনবাগানই রাই পারে এসব তাই না!!
সৌজন্যে ফোরামের দুই প্রতিষ্ঠাতা সদস্য সুব্রত দা(মাস্টারদা নামে পরিচিত)এবং অমিত দা(সবাই চেনে King Mariner Uncrowned নামে)।
গত ৬ই ডিসেম্বর থেকে আমাদের ফেসবুক পেজে প্রতি রবিবার গল্প গুলি প্রকাশিত হচ্ছে।
এখন সেই গল্পগুলির সংকলন আমাদের ওয়েবসাইট এও....
ঐতিহাসিক শিল্ড জিততে কম বাধা টপকাতে হয়নি মোহনবাগান কে। মোহনবাগান দল তখন খালি পায়ে খেলতো ,ব্যতিক্রম ছিলেন একমাত্র সুধীর চ্যাটার্জি। প্রথম রাউন্ডে গোরাদের টিম সেন্ট জেভিয়ার্স কে ৩ গোলে হারাল মোহনবাগান । ম্যাচটিতে মোহনবাগান এর প্রাধান্য দেখে চিন্তিত গোরারা মোহনবাগান কে রোখার জন্য অসৎ পথ অবলম্বন করে।
. .
পরের ম্যাচ, প্রতিপক্ষ রেঞ্জার্স। প্রথমার্ধেই ২ গোলে এগিয়ে যায় মোহনবাগান। দ্বিতীয়ার্ধে তুমুল বৃষ্টি শুরু হয়, জলকাদার মাঠে মোহনবাগান কিছুটা রক্ষনশীল হয়ে পড়ে। রেফারীর বদ্যানতায় একটি গোল ও শোধ করে রেঞ্জার্স।এরপর অবৈধভাবে একের পর এক তিনটি পেনাল্টি রেঞ্জার্স কে উপহার দিলেন রেফারি। ধরেই নেওয়া হয়েছিল মোহনবাগান হেরে যাবে। কিন্তু অসম্ভবকে সম্ভব করার সাহস যাদের মনে থাকে ভগবান ও যে তাদেরই সহায় থাকেন।
.
.
মানে বুঝলেন না তো? ম্যাচটি মোহনবাগান জিতল ২-১ ব্যবধানে সৌজন্যে দুর্গ-প্রহরী অতিমানব হিরালাল মুখার্জির তিনটি অবিশ্বাস্য পেনাল্টি সেভ।
মোহনবাগানই রাই পারে এসব তাই না!!
No comments:
Post a Comment