আমরা মোহনবাগানী।মোহনবাগানের ১২৬ বছরের ঐতিহ্য আমাদের কাছে গর্বের,আনন্দের।সেই সব পুরানো দিনের অজানা গল্পকেই আপনাদের কাছে তুলে ধরছে মোহন বাগান ফোরাম-বর্ণ টু রুল।
সৌজন্যে ফোরামের দুই প্রতিষ্ঠাতা সদস্য সুব্রত দা(মাস্টারদা নামে পরিচিত)এবং অমিত দা(সবাই চেনে King Mariner Uncrowned নামে)।
গত ৬ই ডিসেম্বর থেকে আমাদের ফেসবুক পেজে প্রতি রবিবার গল্প গুলি প্রকাশিত হচ্ছে।
এখন সেই গল্পগুলির সংকলন আমাদের ওয়েবসাইট এও....
.
.
.
.
.
.
.
.
.
১৯৭৭ সাল, দারুণ টিম করেছিল মোহনবাগান ।তারকা সমৃদ্ধ সেই দলে একদিকে ছিলেন গৌতম,মানস,শিবাজি,কম্পটন অপরদিকে হাবিব,শ্যাম থাপা, বিদেশ,বাবলু ভটচাজ্ দের মতো তাবর ফুটবলাররা। কোচ ছিলেন পি.কে ব্যানার্জি।
.
.
কিন্তু শুরুতেই ছন্দপতন, ৯ই জুলাই ডার্বিতে ২-0 হেরে যায় মোহনবাগান এর তারকাখচিত এই দল। এই পরাজয় ভালোভাবে নেয় নি মোহন জনতা। ১১ই জুলাই থেকে একটানা সাতদিন দল কে প্র্যাকটিস করতে দেয় নি সাপোর্টাররা। এমনকি মাঠে পর্যন্ত ফুটবলারদের ঘেঁষতে দেওয়া হত না। তারা আসতেন, গা ঘামিয়ে চলে যেতেন।
.
.
কথায় বলে ফুটবলার এর পা থেকে ফুটবলটা কেড়ে নিলে তার মনে ভালো খেলার জেদটা আরও বেড়ে যায়। হয়েছিলোও তাই । ক্লাব তাঁবুর বাইরে মোহন জনতাকে আশ্বস্ত করে অধিনায়ক বাবলু ভটচাজ্ বলেছিলেন আরও একটি সুযোগ দিতে।
ভাগ্যিস! ভাগ্যিস সুযোগ টা পেয়েছিলেন শ্যাম থাপারা,আবার। ৭৭-এ মোহনবাগান পায় ত্রিমুকুট,সাথে বরদুলুই জয়।পেলের কসমস এর বিরুদ্ধে মোহনবাগান এর সেই লড়াই সমাদৃত হয় সর্বজনে। ৭৮'এ ফেড জয় সাথে কলকাতা লিগ এবং শিল্ড। ৭৯তে আবার ত্রিমুকুট।
.
ঘুরে দাড়ানো বোধহয় একেই বলে।
.
.
তাই না??
.
.
এটাই মোহনবাগান ...
সৌজন্যে ফোরামের দুই প্রতিষ্ঠাতা সদস্য সুব্রত দা(মাস্টারদা নামে পরিচিত)এবং অমিত দা(সবাই চেনে King Mariner Uncrowned নামে)।
গত ৬ই ডিসেম্বর থেকে আমাদের ফেসবুক পেজে প্রতি রবিবার গল্প গুলি প্রকাশিত হচ্ছে।
এখন সেই গল্পগুলির সংকলন আমাদের ওয়েবসাইট এও....
.
.
.
.
.
.
.
.
.
১৯৭৭ সাল, দারুণ টিম করেছিল মোহনবাগান ।তারকা সমৃদ্ধ সেই দলে একদিকে ছিলেন গৌতম,মানস,শিবাজি,কম্পটন অপরদিকে হাবিব,শ্যাম থাপা, বিদেশ,বাবলু ভটচাজ্ দের মতো তাবর ফুটবলাররা। কোচ ছিলেন পি.কে ব্যানার্জি।
.
.
কিন্তু শুরুতেই ছন্দপতন, ৯ই জুলাই ডার্বিতে ২-0 হেরে যায় মোহনবাগান এর তারকাখচিত এই দল। এই পরাজয় ভালোভাবে নেয় নি মোহন জনতা। ১১ই জুলাই থেকে একটানা সাতদিন দল কে প্র্যাকটিস করতে দেয় নি সাপোর্টাররা। এমনকি মাঠে পর্যন্ত ফুটবলারদের ঘেঁষতে দেওয়া হত না। তারা আসতেন, গা ঘামিয়ে চলে যেতেন।
.
.
কথায় বলে ফুটবলার এর পা থেকে ফুটবলটা কেড়ে নিলে তার মনে ভালো খেলার জেদটা আরও বেড়ে যায়। হয়েছিলোও তাই । ক্লাব তাঁবুর বাইরে মোহন জনতাকে আশ্বস্ত করে অধিনায়ক বাবলু ভটচাজ্ বলেছিলেন আরও একটি সুযোগ দিতে।
ভাগ্যিস! ভাগ্যিস সুযোগ টা পেয়েছিলেন শ্যাম থাপারা,আবার। ৭৭-এ মোহনবাগান পায় ত্রিমুকুট,সাথে বরদুলুই জয়।পেলের কসমস এর বিরুদ্ধে মোহনবাগান এর সেই লড়াই সমাদৃত হয় সর্বজনে। ৭৮'এ ফেড জয় সাথে কলকাতা লিগ এবং শিল্ড। ৭৯তে আবার ত্রিমুকুট।
.
ঘুরে দাড়ানো বোধহয় একেই বলে।
.
.
তাই না??
.
.
এটাই মোহনবাগান ...
No comments:
Post a Comment