আমরা মোহনবাগানী।মোহনবাগানের ১২৬ বছরের ঐতিহ্য আমাদের কাছে গর্বের,আনন্দের।সেই সব পুরানো দিনের অজানা গল্পকেই আপনাদের কাছে তুলে ধরছে মোহন বাগান ফোরাম-বর্ণ টু রুল।
সৌজন্যে ফোরামের দুই প্রতিষ্ঠাতা সদস্য সুব্রত দা(মাস্টারদা নামে পরিচিত)এবং অমিত দা(সবাই চেনে King Mariner Uncrowned নামে)।
গত ৬ই ডিসেম্বর থেকে আমাদের ফেসবুক পেজে প্রতি রবিবার গল্প গুলি প্রকাশিত হচ্ছে।
এখন সেই গল্পগুলির সংকলন আমাদের ওয়েবসাইট এও....
সাল ১৯৫৬, প্রাচ্য সফরে গেলো টিম মোহনবাগান । তারকাখচিত সেই দলে ছিলেন শৈলেন মান্না , রহমান , জার্নেল সিংহ , চুনী গোস্বামী , সাত্তার সিংহ , কেষ্ট পাল , বাবু বশির দের মতো বিশিষ্ট ফুটবলার রা । প্রথম স্টপেজ ইন্দোনেশিয়া। সেখানে ৬ টি ম্যাচ খেলে ৩ টি- তে জয়, ২ টি ম্যাচ �ড্র এবং একটি পরাজয় এর সম্মুখীন হলো মোহনবাগান । ইন্দোনেশিয়া সফর শেষে দল পাড়ি জমালো সিঙ্গাপুর এর উদ্দেশ্যে । সেখানে দুটি ম্যাচ খেলে দুটি- তেই জয়লাভ করল সবুজ- মেরুন ব্রিগেড ।সিঙ্গাপুর সফর শেষ করে হংকং এর উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়লো মোহনবাগান । হংকং এ প্রবলতর প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে সবুজ- মেরুন সৈনিকদের বুক চিতিয়ে লড়াই করার মানসিকতা সমাদৃত হয়। দুটি ম্যাচ খেলে দুটি -তেই জয় ছিনিয়ে নিয়েছিল মোহনবাগানিরা। ওই সমস্ত দেশে ফুটবল ক্লাব হিসেবে সুনাম অর্জনে সমর্থ হয়েছিল মোহনবাগান ।ওই সমস্ত দেশের বিভিন্ন সমসাময়িক পত্রিকায় মোহনবাগান এর এই কৃতিত্বের কথা ছাপা হয়েছিল । সত্যিই! গর্বের রং সবুজ- মেরুন।
সৌজন্যে ফোরামের দুই প্রতিষ্ঠাতা সদস্য সুব্রত দা(মাস্টারদা নামে পরিচিত)এবং অমিত দা(সবাই চেনে King Mariner Uncrowned নামে)।
গত ৬ই ডিসেম্বর থেকে আমাদের ফেসবুক পেজে প্রতি রবিবার গল্প গুলি প্রকাশিত হচ্ছে।
এখন সেই গল্পগুলির সংকলন আমাদের ওয়েবসাইট এও....
সাল ১৯৫৬, প্রাচ্য সফরে গেলো টিম মোহনবাগান । তারকাখচিত সেই দলে ছিলেন শৈলেন মান্না , রহমান , জার্নেল সিংহ , চুনী গোস্বামী , সাত্তার সিংহ , কেষ্ট পাল , বাবু বশির দের মতো বিশিষ্ট ফুটবলার রা । প্রথম স্টপেজ ইন্দোনেশিয়া। সেখানে ৬ টি ম্যাচ খেলে ৩ টি- তে জয়, ২ টি ম্যাচ �ড্র এবং একটি পরাজয় এর সম্মুখীন হলো মোহনবাগান । ইন্দোনেশিয়া সফর শেষে দল পাড়ি জমালো সিঙ্গাপুর এর উদ্দেশ্যে । সেখানে দুটি ম্যাচ খেলে দুটি- তেই জয়লাভ করল সবুজ- মেরুন ব্রিগেড ।সিঙ্গাপুর সফর শেষ করে হংকং এর উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়লো মোহনবাগান । হংকং এ প্রবলতর প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে সবুজ- মেরুন সৈনিকদের বুক চিতিয়ে লড়াই করার মানসিকতা সমাদৃত হয়। দুটি ম্যাচ খেলে দুটি -তেই জয় ছিনিয়ে নিয়েছিল মোহনবাগানিরা। ওই সমস্ত দেশে ফুটবল ক্লাব হিসেবে সুনাম অর্জনে সমর্থ হয়েছিল মোহনবাগান ।ওই সমস্ত দেশের বিভিন্ন সমসাময়িক পত্রিকায় মোহনবাগান এর এই কৃতিত্বের কথা ছাপা হয়েছিল । সত্যিই! গর্বের রং সবুজ- মেরুন।
No comments:
Post a Comment